১ নভেম্বর, ১৯৭৪ তারিখে অন্ধ্রপ্রদেশের হায়দ্রাবাদে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার। মূলতঃ শীর্ষসারির ব্যাটসম্যানের দায়িত্ব পালন করতেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ‘ভেরি ভেরি স্পেশাল’ ডাকনামে ভূষিত হয়েছেন। লিটল ফ্লাওয়ার হাই স্কুল ও সেন্ট জোন্স স্কুলে অধ্যয়ন করেছেন। ১৯৯২-৯৩ মৌসুম থেকে ২০১২-১৩ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে
৮ জুলাই, ১৯৭২ তারিখে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার বেহালায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার, ধারাভাষ্যকার ও প্রশাসক। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। বামহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে সবিশেষ পারদর্শী ছিলেন। ভারত দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি উচ্চতার অধিকারী। সেন্ট জাভিয়ার্স কলেজে পড়াশুনো করেছেন। বাংলা ক্রিকেট দলের পক্ষাবলম্বনকারী জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা স্নেহাশীষের পদাঙ্ক অনুসরণে ক্রিকেটের প্রতি আগ্রহ
২৭ মে, ১৯৬২ তারিখে মহারাষ্ট্রের বোম্বে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার, ধারাভাষ্যকার ও কোচ। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে কার্যকর ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করতেন। ভারত দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। যেখানে ক্রিকেট ও ক্রিকেটবিষয়ক আলোচনা রয়েছে সেখানেই তাঁর নিত্য অবস্থান। টেলিভিশনের পর্দায় তাঁর চেহারা ও কণ্ঠস্বরকে ঘিরে গণমাধ্যমে
২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৮ তারিখে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের বোম্বেতে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার, রেফারি ও ধারাভাষ্যকার। মূলতঃ উইকেট-রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। উইকেট-রক্ষণের পাশাপাশি ডানহাতে কার্যকর ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করতেন। এছাড়াও, লেগ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন। দীর্ঘকায় ও মজবুত গড়নের অধিকারী তিনি। পাশাপাশি আগ্রাসী ব্যাটসম্যান ছিলেন এবং ক্ষীপ্রগতিতে উইকেট-রক্ষণে এগিয়ে আসতেন। ভারতের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে
৫ জানুয়ারি, ১৯৪১ তারিখে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের মধ্যপ্রদেশের ভোপালে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার, ধারাভাষ্যকার, প্রশাসক ও ম্যাচ রেফারি ছিলেন। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ভারত দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। মজা করে তাঁকে ‘ভোপালের নবাব’ হিসেবে ডাকা হতো। নীল রক্ত বহমান, অক্সফোর্ডের শিক্ষিত, দর্শনীয়, বুদ্ধিমান হিসেবে