২৭ আগস্ট, ১৯৪৬ তারিখে বার্বাডোসের লোয়ার কলিমোর রক এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার, প্রশাসক ও কোচ। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ের পাশাপাশি বামহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। ১৯৭০-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। বেশ মজবুত আকৃতি ও ছোটখাটো গড়নের অধিকারী। স্পার্টান ক্রিকেট ক্লাবের মাধ্যমে ক্রিকেট খেলায় সূত্রপাত ঘটান। ঘরোয়া আসরের
২১ মার্চ, ১৯৪৯ তারিখে ব্রিটিশ গায়ানার পোর্ট মোর্যান্ট এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছেন। বামহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। ইন্দো-গায়ানীয় বংশোদ্ভূত ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ব্যাটসম্যান। টেস্ট ক্রিকেটে যে ছোটখাটো গড়নের অধিকারীরাও সুন্দর খেলা উপহার দিতে পারেন তা ইতিবাচক প্রমাণ করে ছেড়েছেন।
১৩ মার্চ, ১৯৫০ তারিখে ত্রিনিদাদের কেয়ারনাগে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ ছিলেন। মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বামহাতে মিডিয়াম-ফাস্ট বোলিংয়ে সবিশেষ দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। ১৯৭০-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। সকল গুণে গুণান্বিত ছিলেন। আগ্রাসী ব্যাটিং, প্রাণবন্তঃ বোলিং ও ফিল্ডিংয়ের সর্বক্ষেত্রে একাধিপত্য বজায়ে সচেষ্ট ছিলেন। এরফলে, দর্শকদের প্রিয় তারকায় পরিণত
১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৮ তারিখে কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম-ফাস্ট বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ১৯৯০-এর দশকে শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। নিবিড় ধাঁচ অবলম্বন ও অটল প্রকৃতি নিয়ে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। রোশন মহানামা’র সাথে অদমনীয় জুটি গড়তে সচেষ্ট ছিলেন। পরিস্থিতির সাথে মিল রেখে
১৪ অক্টোবর, ১৯৬৮ তারিখে সিন্ধু প্রদেশের করাচীতে মুহাজির পরিবারে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ উইকেট-রক্ষক-ব্যাটসম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। পাশাপাশি, লেগ-ব্রেক বোলিংয়ে দক্ষ ছিলেন। পাকিস্তান দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। উইকেট-রক্ষণ ও ডানহাতে ব্যাটিং করে উভয় বিভাগেই সমান দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। ১৯৯২ থেকে ২০০৩ সালের মধ্যে এক দশকের অধিক সময় পাকিস্তান
৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭০ তারিখে ঢাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। বামহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিংয়ে অপূর্ব দক্ষতার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন। বাংলাদেশের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। নিখুঁতভাব বজায় রেখে ছন্দোবদ্ধ ধীরগতিসম্পন্ন বামহাতি বোলার ছিলেন। ‘মো’ ডাকনামে পরিচিতি পান। ২০০০-০১ মৌসুম থেকে ২০০৮ সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী
২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৮ তারিখে ঢাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার, কোচ ও রেফারি। মূলতঃ মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। বাংলাদেশ দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। ‘বুলবুল’ ডাকনামে পরিচিত ছিলেন। ১৯৯৭-৯৮ মৌসুম থেকে ২০০২-০৩ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর বাংলাদেশী ক্রিকেটে ঢাকা বিভাগের
৭ জুন, ১৯৭৫ তারিখে ক্যান্টারবারির ক্রাইস্টচার্চে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে ফাস্ট বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। নিউজিল্যান্ডের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। নিউজিল্যান্ডের দূরন্ত গতিপণা, ক্ষীপ্রতা ও নান্দনিক পেসার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। অবিশ্বাস্য প্রতিভাবান বোলার হিসেবে খেলোয়াড়ী জীবনের শুরু থেকে গতির ঝড় তুলে
১২ মে, ১৯০৩ তারিখে সাসেক্সের হেওয়ার্ডস হিদ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার, কোচ ও আম্পায়ার ছিলেন। মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিং কর্মে অগ্রসর হতেন। ১৯৩০-এর দশকে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। নিজ শহরে শৈশবকাল অতিবাহিত করেন। সাসেক্সের ক্লাব ও গ্রাউন্ড দলের বিপক্ষে চমৎকার ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনে সাসেক্স কর্তৃপক্ষের নজর কাড়েন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি