২১ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৯ তারিখে জ্যামাইকার কিংস্টনে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার। মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলেছেন। বামহাতে ব্যাটিং কর্মে অগ্রসর হয়েছিলেন। এছাড়াও, ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিং কর্মে পারদর্শী। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়েছেন ও দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। ৬ ফুট ২ ইঞ্চি (১.৮৮ মিটার) উচ্চতার অধিকারী। ডাডলি গেইল ও হাজেল গেইল দম্পতির সন্তান।
২১ মার্চ, ১৯৪৯ তারিখে ব্রিটিশ গায়ানার পোর্ট মোর্যান্ট এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছেন। বামহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। ইন্দো-গায়ানীয় বংশোদ্ভূত ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ব্যাটসম্যান। টেস্ট ক্রিকেটে যে ছোটখাটো গড়নের অধিকারীরাও সুন্দর খেলা উপহার দিতে পারেন তা ইতিবাচক প্রমাণ করে ছেড়েছেন।
২৬ ডিসেম্বর, ১৯৩৫ তারিখে ব্রিটিশ গায়ানার বারবাইসের পোর্ট মোর্যান্ট এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার। মূলতঃ উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব পালন করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছিলেন। গ্যারি সোবার্সের সমসাময়িক ছিলেন। আল্ফ গোভারের আরেক জনপ্রিয় শিক্ষার্থী ছিলেন। গ্যারি সোবার্সকে নিয়ে ক্রিকেটের ইতিহাসের অন্যতম সেরা মাঝারিসারির
১৩ মার্চ, ১৯৫০ তারিখে ত্রিনিদাদের কেয়ারনাগে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ ছিলেন। মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বামহাতে মিডিয়াম-ফাস্ট বোলিংয়ে সবিশেষ দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। ১৯৭০-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। সকল গুণে গুণান্বিত ছিলেন। আগ্রাসী ব্যাটিং, প্রাণবন্তঃ বোলিং ও ফিল্ডিংয়ের সর্বক্ষেত্রে একাধিপত্য বজায়ে সচেষ্ট ছিলেন। এরফলে, দর্শকদের প্রিয় তারকায় পরিণত
১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৮ তারিখে কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম-ফাস্ট বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ১৯৯০-এর দশকে শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। নিবিড় ধাঁচ অবলম্বন ও অটল প্রকৃতি নিয়ে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। রোশন মহানামা’র সাথে অদমনীয় জুটি গড়তে সচেষ্ট ছিলেন। পরিস্থিতির সাথে মিল রেখে
১৯ মার্চ, ১৯৭৮ তারিখে কুরুনেগালায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিং করতেন। এছাড়াও, বামহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। শ্রীলঙ্কার পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণসহ দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৯৬-৯৭ মৌসুম থেকে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখছেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটে কুরুনেগালা ইয়ুথ ক্রিকেট ক্লাব, মুরস স্পোর্টস
৬ জুন, ১৯৪৩ তারিখে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের হায়দ্রাবাদে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ও রেফারি। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়েও পারদর্শীতা দেখিয়েছেন। পাকিস্তান দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। ক্রিকেটপ্রেমী পরিবারের সন্তান। তাঁর কয়েকজন চাচা উচ্চ স্তরের ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। ভারতীয় অধিনায়ক ও অফ-স্পিনার গুলাম আহমেদের ভ্রাতৃষ্পুত্র তিনি। যৌথ পরিবারে বড় হন।
১৪ অক্টোবর, ১৯৬৮ তারিখে সিন্ধু প্রদেশের করাচীতে মুহাজির পরিবারে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ উইকেট-রক্ষক-ব্যাটসম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। পাশাপাশি, লেগ-ব্রেক বোলিংয়ে দক্ষ ছিলেন। পাকিস্তান দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। উইকেট-রক্ষণ ও ডানহাতে ব্যাটিং করে উভয় বিভাগেই সমান দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। ১৯৯২ থেকে ২০০৩ সালের মধ্যে এক দশকের অধিক সময় পাকিস্তান
২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৬ তারিখে পাঞ্জাবের সারগোদায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ২০০০-এর দশকে পাকিস্তানের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ডানহাতি আগ্রাসী ব্যাটসম্যান হিসেবে সবিশেষ পরিচিতি লাভ করেন। পাকিস্তানের শক্তিশালী ব্যাটিং অবস্থান থাকাকালে নিজেকে জাতীয় দলে অন্তর্ভূক্তিতে সচেষ্ট হয়েছিলেন। ১৯৯৪-৯৫ মৌসুমের ন্যাশনাল জুনিয়র কাপ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশীপে