| |

ক্রেগ ব্রাদওয়েট

১ ডিসেম্বর, ১৯৯২ তারিখে বার্বাডোসের ব্ল্যাক রক এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ ইনিংস উদ্বোধন করে থাকেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিং করেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন ও অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন।

‘বোবো’ ডাকনামে ভূষিত ক্রেগ ব্রাদওয়েট কম্বারমেয়ার স্কুলে অধ্যয়ন করেছেন। পপ তারকা রিহান্না’র সাথে একই বিদ্যালয়ে পড়তেন ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছেন। ২০১০ সালে আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের সদস্যরূপে খেলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় দলের সর্বাধিক রান সংগ্রাহকে পরিণত হয়েছিলেন। আগস্ট, ২০১২ সালে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সালে ভারত সফরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলের সদস্য ছিলেন। অনানুষ্ঠানিক টেস্ট সিরিজের ছয় ইনিংস থেকে ৫৫.৬৬ গড়ে ৩৩৪ রান তুলেছিলেন।

২০০৯ সাল থেকে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখছেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটে বার্বাডোস এবং ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে নটিংহ্যামশায়ার ও ইয়র্কশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। এছাড়াও, সাজিকর হাই পারফরম্যান্স সেন্টারের পক্ষে খেলেছেন। ১৬ বছর বয়সে ৩ এপ্রিল, ২০০৯ তারিখে কেভ হিলে অনুষ্ঠিত কম্বাইন্ড ক্যাম্পাসেস ও কলেজেস বনাম বার্বাডোসের মধ্যকার খেলায় অংশ নেয়ার মাধ্যমে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে। বার্বাডোসের সদস্যরূপে তিনি ৭৩ রানের মনোজ্ঞ ইনিংস খেলেছিলেন।

ঘরোয়া ক্রিকেটে দূর্দান্ত খেলার স্বীকৃতিস্বরূপ ২০০৯ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলার জন্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টেস্ট দলে আমন্ত্রণ বার্তা লাভ করেন। তবে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্লেয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের ডাকা ধর্মঘটজনিত শীর্ষস্থানীয় খেলোয়াড়দের অনুপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত টেস্টে সিরিজের কোন খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাননি।

২০১১ সাল থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে টেস্ট ও ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করছেন। ২০১১ সালে নিজ দেশে মিসবাহ-উল-হকের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তানী দলের মুখোমুখি হন। ২০ মে, ২০১১ তারিখে বাসেতেরেতে অনুষ্ঠিত সফররত পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের চূড়ান্ত টেস্টে তাঁর অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। ১৫ ও ০ রান সংগ্রহ করেছিলেন। তবে, তৌফিক উমরের অসাধারণ ক্রীড়াশৈলীর কল্যাণে সফরকারীরা ১৯৬ রানে পরাজিত হলে সিরিজটি ১-১ ব্যবধানে অমিমাংসিত অবস্থায় শেষ হয়।

৬ নভেম্বর, ২০১১ তারিখে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে ২১২ বল মোকাবেলায় ৬৩ রান তুলেন। এরফলে, দ্বিতীয় ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার হিসেবে ঊনবিংশ জন্মদিন উদযাপনের পূর্বেই দুইটি টেস্ট অর্ধ-শতক হাঁকানোর গৌরব অর্জন করেন।

২০১৪-১৫ মৌসুমে প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে টেস্ট খেলেন। ঐ মৌসুমে দিনেশ রামদিনের নেতৃত্বাধীন ক্যারিবীয় দলের সদস্যরূপে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যান। ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৪ তারিখে সেঞ্চুরিয়নে অনুষ্ঠিত স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের উদ্বোধনী টেস্টে অংশ নেন। ব্যক্তিগত সফলতার সন্ধান পান। দ্বিতীয় ইনিংসে ১০ রানে পৌঁছানোকালে টেস্টে ১০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন। খেলায় তিনি ৩৪ ও ২০ রান সংগ্রহ করেছিলেন। এছাড়াও, বল হাতে নিয়ে ০/২ বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করান। তবে, হাশিম আমলা’র অনবদ্য দ্বি-শতকের কল্যাণে ঐ খেলায় সফরকারীরা খুব সহজে ইনিংস ও ২২০ রানে পরাজয়বরণ করলে তিন-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজে পিছিয়ে পড়ে।

একই সফরের ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৪ তারিখে পোর্ট এলিজাবেথে অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে অংশ নেন। দলের একমাত্র ইনিংসে ১০৬ রান সংগ্রহ করেছিলেন। খেলাটি ড্রয়ের দিকে গড়ালেও স্বাগতিকরা ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায়।

প্রথম তিন টেস্টের প্রত্যেকটিতে শূন্য রানের সন্ধান পেয়েছেন। তাসত্ত্বেও, প্রথম ২০ খেলা থেকে একটি দ্বি-শতক ও তিনটি শতক সহযোগে ৩৬.৮০ গড়ে ১৩২৫ রান তুলেছিলেন। এপ্রিল, ২০১৫ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ১১৬ রানের ইনিংস খেলেছিলেন।

২০১৫-১৬ মৌসুমে জেসন হোল্ডারের নেতৃত্বাধীন ক্যারিবীয় দলের সদস্যরূপে শ্রীলঙ্কা সফরে যান। ২২ অক্টোবর, ২০১৫ তারিখে কলম্বোয় অনুষ্ঠিত স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ও চূড়ান্ত টেস্টে অংশ নেন। ৪৭ ও ৩ রান সংগ্রহ করেছিলেন। এছাড়াও, বল হাতে নিয়ে ৬/২৯ বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করান। তবে, মিলিন্ডা সিরিবর্ধনা’র অসাধারণ অল-রাউন্ড ক্রীড়া নৈপুণ্যের সুবাদে স্বাগতিকরা ৭২ রানে জয় পেলে ২-০ ব্যবধানে সিরিজে বিজয়ী হয়।

২০১৬-১৭ মৌসুমে জেসন হোল্ডারের নেতৃত্বাধীন ক্যারিবীয় দলের সদস্যরূপে সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন করেন। ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ তারিখে শারজায় অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো ওডিআইয়ে অংশ নেন। একই সফরের ৩০ অক্টোবর, ২০১৬ তারিখে শারজায় অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে অংশ নেন। অসাধারণ ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করেছেন। উভয় ইনিংসেই অপরাজিত ছিলেন। ১৪২* ও ৬০* রান সংগ্রহ করেছিলেন। তাঁর দূর্দান্ত ব্যাটিংয়ের কল্যাণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল ৫ উইকেটে জয়লাভ করলেও পাকিস্তান দল তিন-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজে ২-১ ব্যবধানে জয়ী হয়। খেলায় তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।

নভেম্বর, ২০১৭ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ পান। নিয়মিত অধিনায়ক জেসন হোল্ডারের এক খেলায় নিষেধাজ্ঞার কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৩৭তম টেস্ট অধিনায়কের মর্যাদা লাভ করেন। ১২ মার্চ, ২০২১ তারিখে তাঁকে জেসন হোল্ডারের পরিবর্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টেস্ট দলের অধিনায়করূপে মনোনীত করা হয়।

২০২২-২৩ মৌসুমে ক্যারিবীয় দলকে নেতৃত্ব দিয়ে জিম্বাবুয়ে সফরে যান। ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ তারিখে বুলাওয়েতে অনুষ্ঠিত স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের উদ্বোধনী টেস্টে অংশ নেন। অধিনায়কের দায়িত্বে থেকে ১৮২ ও ২৫ রান সংগ্রহ করে উভয় ইনিংসে ওয়েলিংটন মাসাকাদজা’র শিকারে পরিণত হয়েছিলেন। পাশাপাশি, একটি ক্যাচ তালুবন্দী করেছিলেন। এছাড়াও, বল হাতে নিয়ে ১/১২ ও ০/১০ বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করান। তবে, তেজনারায়ণ চন্দরপলের অসাধারণ দ্বি-শতক সত্ত্বেও খেলাটি ড্রয়ের দিকে গড়ালে দুই-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজটি অমিমাংসিত অবস্থায় অগ্রসর হতে থাকে।

২০২৪-২৫ মৌসুমে প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের মাটিতে টেস্ট খেলেন। ঐ মৌসুমে ক্যারিবীয় দলকে নেতৃত্ব দিয়ে পাকিস্তান সফরে যান। ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫ তারিখে মুলতানে অনুষ্ঠিত স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের উদ্বোধনী টেস্টে অংশ নেন। অধিনায়কের দায়িত্বে থেকে খেলায় তিনি ১১ ও ১২ রান সংগ্রহ করে উভয় ইনিংসে সাজিদ খানের শিকারে পরিণত হয়েছিলেন। পাশাপাশি, দুইটি ক্যাচ তালুবন্দী করেছিলেন।  এছাড়াও, ০/৩ বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করান। তবে, সাজিদ খানের অসাধারণ বোলিংশৈলীর কল্যাণে স্বাগতিকরা ১২৭ রানে জয়লাভ করলে সিরিজে এগিয়ে যায়।

২০২৫ সালে নিজ দেশে প্যাট কামিন্সের নেতৃত্বাধীন অজি দলের মুখোমুখি হন। ৩ জুলাই, ২০২৫ তারিখে সেন্ট জর্জেসে অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে অংশ নেন। খেলায় তিনি ০ ও ৭ রান সংগ্রহসহ একটি ক্যাচ তালুবন্দী করেছিলেন। অ্যালেক্স ক্যারি’র অসাধারণ ব্যাটিংয়ে স্বাগতিকরা ১৩৩ রানে পরাজিত হলে তিন-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজে ২-০ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়ে।

Similar Posts

  • | | |

    ওয়াল্টার হ্যাডলি

    ৪ জুন, ১৯১৫ তারিখে ক্যান্টারবারির লিঙ্কনে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও প্রশাসক ছিলেন। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। নিউজিল্যান্ড দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের প্রবাদপুরুষ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছেন। অনেকগুলো কারণে নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে তাঁর নাম ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে। সৃজনশীল ও আক্রমণাত্মক ধাঁচের অধিকারী নিউজিল্যান্ডীয় ব্যাটসম্যান ছিলেন। অদ্যাবধি…

  • | | | |

    এরিক ফ্রিম্যান

    ১৩ জুলাই, ১৯৪৪ তারিখে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার সেমাফোর এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার, কোচ, প্রশাসক ও ধারাভাষ্যকার ছিলেন। মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে কার্যকর ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। ‘ফ্রিটজ’ ডাকনামে ভূষিত হয়েছিলেন। ১৯৬৪-৬৫ মৌসুম থেকে ১৯৭৩-৭৪ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন অতিবাহিত করেছেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর…

  • | |

    কেন মিউলম্যান

    ৫ সেপ্টেম্বর, ১৯২৩ তারিখে ভিক্টোরিয়ার মেলবোর্নে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ ছিলেন। মূলতঃ উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ইনিংস উদ্বোধনের পাশাপাশি লেগ-ব্রেক বোলিং করতে পারতেন। ১৯৪০-এর দশকে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ১৯৪৫-৪৬ মৌসুম থেকে ১৯৬০-৬১ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন অতিবাহিত করেছেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে ভিক্টোরিয়া ও ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া দলের প্রতিনিধিত্ব…

  • |

    সোহরাওয়ার্দী শুভ

    ২১ নভেম্বর, ১৯৮৮ তারিখে রাজশাহীতে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছেন। স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিং করেন। এছাড়াও, বামহাতে কার্যকর ব্যাটিং করে থাকেন। ২০১০-এর দশকে বাংলাদেশের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। গতিসম্পন্ন বামহাতি অর্থোডক্স বোলিং করেন। ড্যানিয়েল ভেট্টোরিকে পছন্দের বোলারদের তালিকায় সর্বাগ্রে স্থান দিয়েছেন। স্বল্পকালীন সময় বাংলাদেশ দলে অবস্থান করে সীমিত পরিসরে…

  • | | |

    চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত

    ৩০ সেপ্টেম্বর, ১৯৬১ তারিখে মহারাষ্ট্রের বোম্বেতে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার, প্রশাসক ও কোচ। মূলতঃ উইকেট-রক্ষক হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিং কর্মে মনোনিবেশ ঘটাতেন। ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। দর্শনীয় স্ট্রোক খেলতেন ও দক্ষ উইকেট-রক্ষক হিসেবে সুনাম ছিল তাঁর। ১৯৭৯-৮০ মৌসুম থেকে ২০০০-০১ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর ভারতীয়…

  • |

    টম কিলিক

    ৯ মে, ১৯০৭ তারিখে লন্ডনের ফুলহাম এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ ব্যাটিং কর্মে মনোনিবেশ ঘটাতেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন তিনি। ১৯২০-এর দশকে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। সেন্ট পলস স্কুলে অধ্যয়ন করেন। সেখানেই তাঁর ক্রীড়ায় দক্ষতার বিষয়টি প্রতিফলিত হয়। রাগবি থ্রি-কোয়ার্টার অবস্থানে থাকতেন ও ক্রিকেট একাদশের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯২৫ সালে তাঁর ব্যাটিং গড়…