২৪ নভেম্বর, ১৯৫৫ তারিখে চেশায়ারের ওল্ডফিল্ড এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার। মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে কার্যকর ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শনে অগ্রসর হতেন। ইংল্যান্ডের পক্ষে টেস্ট ও ওডিআইয়ে অংশ নিয়েছেন। পাশাপাশি, দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। ৬ ফুট ২ ইঞ্চি উচ্চতার অধিকারী ইয়ান বোথাম ‘বিফি’, ‘বোথ’ কিংবা ‘গাই’ ডাকনামে
১৪ জুলাই, ১৯৬৭ তারিখে কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার, কোচ, রাজনীতিবিদ ও প্রশাসক। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। বামহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী। এছাড়াও, মাঝে-মধ্যে উইকেট-রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। শ্রীলঙ্কা দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। নাছোড়বান্দা ও ক্রিজ আঁকড়ে থাকতেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শ্রীলঙ্কার উত্থান পর্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। বিদ্যালয় পর্যায়ের ক্রিকেটে দক্ষতার স্বাক্ষর রাখেন। শুরুতে
২০ নভেম্বর, ১৯৬৯ তারিখে ক্যান্টারবারির ক্রাইস্টচার্চে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। বামহাতে নিচেরসারিতে কার্যকর ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করতেন। পাশাপাশি, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ‘লাগস’ ডাকনামে পরিচিতি পান। কিউই তারকা ব্যাটসম্যানের খ্যাতি অর্জন করেন। প্রথম নিউজিল্যান্ডীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে ওডিআইয়ে দুই সহস্র রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন ও প্রথম কিউই হিসেবে
১৩ জুন, ১৯৭০ তারিখে মার্লবোরার পিকটনে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার। মূলতঃ অল-রাউন্ডারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। পাশাপাশি, ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিংয়ে সবিশেষ পারদর্শী ছিলেন। নিউজিল্যান্ডের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নেয়ার পাশাপাশি দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। অন্যতম সেরা অল-রাউন্ডারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। খেলোয়াড়ী জীবনের শুরুতে ডানহাতে আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে বিপজ্জ্বনক মিডিয়াম-ফাস্ট বোলিং করতেন। তাঁর
২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৬২ তারিখে অকল্যান্ডের হেন্ডারসনে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার, কোচ ও ধারাভাষ্যকার ছিলেন। মাঝারিসারিতে ধ্রুপদীশৈলীর ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। নিউজিল্যান্ড দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৮০-এর দশকের শেষার্ধ্ব থেকে শুরু করে ১৯৯০-এর দশকের সূচনালগ্ন পর্যন্ত বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ব্যাটসম্যান ছিলেন। এছাড়াও, ১৯৮০-এর দশকে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের বিরাট সাফল্যে
২৮ এপ্রিল, ১৯৬৮ তারিখে কেপ প্রদেশের কেপটাউন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ উইকেট-রক্ষক-ব্যাটসম্যানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। শীর্ষসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে বামহাতে ইনিংসে উদ্বোধনে নামতেন। এছাড়াও, ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। জিম্বাবুয়ে দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ফ্লাওয়ার ভ্রাতৃদ্বয়ের মধ্যে তিনি জ্যেষ্ঠ। ‘পেটালস’ ডাকনামে পরিচিত অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি (১.৭৮ মিটার) উচ্চতার অধিকারী।
১২ জুন, ১৯৫৭ তারিখে সিন্ধু প্রদেশের করাচীতে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে লেগ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। পাকিস্তান দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। পাকিস্তানের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছেন। সোজা-সাপ্টা, ক্রেতাদূরস্ত, বিচক্ষণ ও হাল ছেড়ে না দেয়ার মানসিকতা নিয়ে গড়ার ফলে খুব সহজেই স্বতন্ত্র সত্ত্বার
২৪ নভেম্বর, ১৯৬৯ তারিখে কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ উইকেট-রক্ষক হিসেবে খেলছেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ক্ষুদ্রাকায় গড়নের অধিকারী তিনি। ‘কালু’ ডাকনামে পরিচিতি পান। সীমিত-ওভারের খেলায় ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনয়ণে নিজেকে স্মরণীয় করে রেখেছেন। এ পর্যায়ে বোলারদের উপর চড়াও হতেন, সর্বশক্তি প্রয়োগে দলের রানকে স্ফীততর করার
১৬ মে, ১৯৭৫ তারিখে কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিং করেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামেন। শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ১৯৯৩-৯৪ মৌসুম থেকে ২০০৯-১০ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটে বাদুরেলিয়া স্পোর্টস ক্লাব, বাসনাহিরা নর্থ, কোল্টস ক্রিকেট ক্লাব এবং