৩ জুলাই, ১৯৫১ তারিখে ক্রাইস্টচার্চের সেন্ট অ্যালবান্স এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেট তারকা ও ধারাভাষ্যকার। মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। ডানহাতে ফাস্ট বোলিং করতেন। এছাড়াও, বামহাতে নিচেরসারিতে কার্যকর ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করতেন। নিউজিল্যান্ডের পক্ষে টেস্ট ও ওডিআইয়ে অংশ নিয়েছেন। ৬ ফুট ১ ইঞ্চি উচ্চতার অধিকারী তিনি। ক্রাইস্টচার্চ বয়েজ হাই স্কুলে অধ্যয়ন করেছেন। ১৯৭১-৭২ মৌসুম থেকে
২৭ জুন, ১৯৮৩ তারিখে ছোট্ট শহর ফালাবোরা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। ডানহাতে ফাস্ট বোলিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে নিচেরসারিতে কার্যকর ব্যাটিং করতেন। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি (১.৭৯ মিটার) উচ্চতার অধিকারী। পিতা খনিতে কাজ করতেন। ক্ষুদে সংস্করণের ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার সফলতম বোলার
১১ ডিসেম্বর, ১৯২৯ তারিখে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের মহারাষ্ট্রের বোম্বেতে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। লেগ-ব্রেক গুগলি বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। ১৯৪৮-৪৯ মৌসুম থেকে ১৯৬৩-৬৪ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন অতিবাহিত করেছেন। আঞ্চলিক ও প্রতিনিধিত্বমূলক দলের বাইরে ভারতের অনেকগুলো ঘরোয়া দলের প্রতিনিধিত্ব
১৪ ডিসেম্বর, ১৯৩৮ তারিখে বার্বাডোসের পাই কর্নার এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। ডানহাতে ফাস্ট বোলিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে নিচেরসারিতে কার্যকর ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করেছেন। ১৯৬০-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। দীর্ঘকায় গড়ন, পেশীবহুল ও অপরিসীম শক্তিমত্তার অধিকারী হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফাস্ট বোলারদের প্রতিমূর্তি ছিলেন। পা বরাবর ইয়র্কার মারা
১ মে, ১৯২৯ তারিখে ত্রিনিদাদের সেন্ট চার্লস ভিলেজ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের অমূল্য অফ-স্পিনার ছিলেন। জন্মসনদে তাঁর নামের প্রথমাংশ ছিল না। কেবলই ‘বয়’ নামে পরিচিত ছিলেন। ফলশ্রুতিতে, কেবলমাত্র ‘সনি’ ডাকনামে
২৮ জুন, ১৯৩৪ তারিখে জ্যামাইকার সীফোর্থ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছেন। ডানহাতে ফাস্ট বোলিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে নিচেরসারিতে কার্যকর ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করতেন। ১৯৫০-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। ‘জিলি’ ডাকনামে ভূষিত হয়েছিলেন। ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি উচ্চতার অধিকারী ছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের অন্যতম দ্রুত গতিসম্পন্ন বোলারের মর্যাদা পেয়েছেন। বল
১৮ এপ্রিল, ১৯৫৮ তারিখে বার্বাডোসের ব্রিজটাউনে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ও কোচ ছিলেন। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। ডানহাতে ফাস্ট বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে কার্যকর ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করতেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। এক কথায় ১৯৮০-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের অনেক অবিস্মরণীয় ফাস্ট বোলারদের মধ্যে সর্বকালের সেরাদের কাতারে নিজেকে যুক্ত করেছিলেন। অগ্নিময়
২৭ জানুয়ারি, ১৯৭৪ তারিখে মাত্তুমাগালা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। বামহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। এছাড়াও, বামহাতে নিচেরসারিতে কার্যকর ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করেছিলেন। শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সকল স্তরে অংশ নিয়েছেন। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটের স্বর্ণযুগে অন্যতম সেরা ক্রিকেট তারকা ছিলেন। সন্দেহাতীতভাবে নতুন বল নিয়ে বিশ্বসেরা বোলারদের অন্যতম ছিলেন। খুব সহজেই শ্রীলঙ্কার নতুন