৭ মে, ১৯৮২ তারিখে পাঞ্জাবের মুরিদকে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। বামহাতে ব্যাটিং করতেন। পাশাপাশি, কার্যকর স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিং করতেন। ২০০০-এর দশকে পাকিস্তানের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ১৯৯৯-২০০০ মৌসুম থেকে ২০১৮-১৯ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর পাকিস্তানী ক্রিকেটে পাকিস্তান ন্যাশনাল ব্যাংক, পাকিস্তান
১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৯ তারিখে পাঞ্জাবের নানকানা সাহিব এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ২০১০-এর দশকে পাকিস্তানের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ২০০১-০২ মৌসুম থেকে ২০১৩-১৪ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর পাকিস্তানী ক্রিকেটে পাঞ্জাব, শেখুপুরা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন ও শিয়ালকোটের
১৩ আগস্ট, ১৯৭৫ তারিখে পাঞ্জাবের রাওয়ালপিন্ডির পার্বত্যসঙ্কুল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ বোলার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ডানহাতে ফাস্ট বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। পাকিস্তানের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। নব্বুইয়ের দশকের শেষদিকে আবির্ভাব ঘটে। ক্রিকেটের ইতিহাসের দ্রুততম বোলিং করার কারণে সবিশেষ পরিচিতি পান। আধুনিক যুগে নিঃসন্দেহে দ্রুততম বোলারের মর্যাদাপ্রাপ্ত হয়েছেন। অনেক
২৮ মে, ১৯৭৪ তারিখে পাঞ্জাবের মিয়ানওয়ালি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ও প্রশাসক। মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলেছেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, লেগ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী। পাকিস্তানের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। পাশাপাশি, পাকিস্তান দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। পাকিস্তানের সর্বকালের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়ের মর্যাদা লাভসহ সর্বাপেক্ষা সফল টেস্ট অধিনায়কের মর্যাদাপ্রাপ্ত হয়েছেন। ওয়াসিম আকরামকে পাশ কাটিয়ে
১৭ মার্চ, ১৯৩৯ তারিখে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে দলে খেলতেন। বামহাতে ব্যাটিং করতেন ও বামহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ১৯৬০-এর দশকে পাকিস্তানের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। বামহাতে ব্যাটিং উদ্বোধন করতেন ও কার্যকর মিডিয়াম-পেস বোলিংয়ে দক্ষতার স্বাক্ষর রাখেন। ১৯৫৬-৫৭ মৌসুম থেকে ১৯৬৯-৭০ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন
১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯২৭ তারিখে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের পাঞ্জাবের লাহোরে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। পাকিস্তান দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। পাকিস্তানের সেরা বোলারদের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করেছেন। আলোকবর্তিকা হিসেবে ভূমিকা রেখে গেছেন। হার না মানার মানসিকতা নিয়ে লড়াকু চিত্তে খেলেছেন।
২৮ নভেম্বর, ১৯১৯ তারিখে ভিক্টোরিয়ার সানশাইন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেট তারকা ছিলেন। মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে মাঝারিসারিতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে ফাস্ট বোলিংয়ে সবিশেষ পারদর্শীতা দেখিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়া দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ‘নাজেট’ ডাকনামে ভূষিত হয়েছিলেন। ১.৮৫ মিটার ও ৮০ কেজি ওজনের অধিকারী ছিলেন। ১৫ বছর বয়সে তাঁর উচ্চতা ছিল ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি (১.৬২
৯ অক্টোবর, ১৯৫০ তারিখে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার স্কারবোরা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। লিকলিকে গড়নের অধিকারী। ১৯৭৪-৭৫ মৌসুম থেকে ১৯৮১-৮২ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া ও ইংরেজ কাউন্টি
২৬ জানুয়ারি, ১৯৫৪ তারিখে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার মার্গারেট রিভার এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার, ধারাভাষ্যকার ও প্রশাসক। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে ভূমিকা রেখে গেছেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। অস্ট্রেলিয়া দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তাঁর সহজাত প্রতিভা লক্ষ্য করা যায়। স্ট্রোকপ্লে মারতে দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষক রুডি রাইবারজিক মন্তব্য করেছিলেন যে