২৮ এপ্রিল, ১৯০৮ তারিখে নিউ সাউথ ওয়েলসের ওয়াভার্লি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার, সাংবাদিক ও ধারাভাষ্যকার ছিলেন। মূলতঃ উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। ১৯৩০-এর দশকে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। ট্রাম কন্ডাক্টর জেমস ফিঙ্গলটন ও বেলিন্ডা মে দম্পতির ছয় সন্তানের মধ্যে তিনি তৃতীয়। ১৯১৩ সালে তাঁর পিতা নিউ সাউথ ওয়েলসের আইনসভায় ওয়াভার্লির
৭ মার্চ, ১৯৪২ তারিখে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের মহারাষ্ট্রের আলীবাগে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। বামহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। এছাড়াও, বামহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। ১৯৬০-এর দশকে ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। খুব স্বল্পসংখ্যক খেলোয়াড়কেই তাঁর ন্যায় তরতর করে উপরের দিকে চলে যেতে দেখা যায়। তবে, কোন দিক দিয়ে তাঁর খেলোয়াড়ী জীবন সুখকর
২১ জুলাই, ১৯৩৪ তারিখে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের মহারাষ্ট্রের পুনায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার, প্রশাসক ও রেফারি। দলে মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। মাঝারিসারির ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে ভূমিকা রাখলেও কার্যকর লেগ-ব্রেক বোলিং করতেন। এছাড়াও, ভারত দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। পুনাতে বসবাসরত মারাঠী খ্রিস্টান পরিবারে তাঁর জন্ম। পাঁচ ভাই ও পাঁচ বোন নিয়ে গড়া বিশাল পরিবারের সদস্য তিনি। তাঁর কনিষ্ঠ ভ্রাতা
৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৪১ তারিখে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের হায়দ্রাবাদে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম-ফাস্ট বোলিংয়ে দক্ষ ছিলেন। পাশাপাশি অসাধারণ ফিল্ডিং করতেন ও নিচেরসারিতে ব্যস্ততার সাথে উইকেটের প্রান্ত বদলে অগ্রসর হতেন। ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। পিঠ সোজা রেখে, খাড়া গোঁফ নিয়ে সুনিয়ন্ত্রিত পন্থায় বোলিং
১৮ এপ্রিল, ১৯৫৮ তারিখে বার্বাডোসের ব্রিজটাউনে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ও কোচ ছিলেন। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। ডানহাতে ফাস্ট বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে কার্যকর ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করতেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। এক কথায় ১৯৮০-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের অনেক অবিস্মরণীয় ফাস্ট বোলারদের মধ্যে সর্বকালের সেরাদের কাতারে নিজেকে যুক্ত করেছিলেন। অগ্নিময়
২৭ জানুয়ারি, ১৯৭৪ তারিখে মাত্তুমাগালা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। বামহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। এছাড়াও, বামহাতে নিচেরসারিতে কার্যকর ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করেছিলেন। শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সকল স্তরে অংশ নিয়েছেন। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটের স্বর্ণযুগে অন্যতম সেরা ক্রিকেট তারকা ছিলেন। সন্দেহাতীতভাবে নতুন বল নিয়ে বিশ্বসেরা বোলারদের অন্যতম ছিলেন। খুব সহজেই শ্রীলঙ্কার নতুন
১১ জানুয়ারি, ১৯৭৩ তারিখে মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ শীর্ষসারির ডানহাতি ব্যাটসম্যান খেলেছেন। এছাড়াও, ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। মাঝে-মধ্যে উইকেট-রক্ষণ কর্মে অগ্রসর হয়ে থাকেন। ভারতের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন ও দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। সেন্ট যোসেফস বয়েজ হাই স্কুলে অধ্যয়ন করেছেন। খুব সম্ভবতঃ ক্রিকেটের ইতিহাসে অন্যতম সর্বশেষ
১৩ এপ্রিল, ১৯৯২ তারিখে পাঞ্জাবের গুজার খান এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রাখছেন। বামহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করেন। এছাড়াও, বামহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নেমে থাকেন। পাকিস্তানের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ওয়াসিম আকরামকে নিজের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে রেখেছেন। ২০০৭ ও ২০০৮ সালে তুলনামূলকভাবে বেশ তরুণ অবস্থায় সম্ভাবনাময় পেসার হিসেবে আবির্ভূত হন। অনূর্ধ্ব-১৯
৪ অক্টোবর, ১৯৯৮ তারিখে মিয়ানওয়ালিতে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। দলে মূলতঃ অল-রাউন্ডারের ভূমিকা অবলম্বন করছেন। ডানহাতে ব্যাটিং করেন। এছাড়াও, লেগ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী। পাকিস্তানের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। বলকে বেশ বিপজ্জ্বনকভাবে বাঁক খাওয়ানোয় পারদর্শী। লেগ স্পিন বোলিংয়ের পাশাপাশি গুগলিতেও পারদর্শী। অন্যান্য লেগ স্পিনারের তুলনায় যথাসম্ভব নিখুঁততা প্রদর্শনসহ রান খরচে বেশ মিতব্যয়ীভাব বজায় রাখেন। স্ট্যাম্প বরাবর