| |

অ্যান্ড্রু বালবির্নি

২৮ ডিসেম্বর, ১৯৯০ তারিখে ডাবলিনে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ শীর্ষসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রাখছেন। ডানহাতে ব্যাটিং করেন। এছাড়াও, ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ের পাশাপাশি মাঝে-মধ্যে উইকেট-রক্ষণেও অগ্রসর হয়ে থাকেন। ২০১০-এর দশক থেকে আয়ারল্যান্ডের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। পাশাপাশি আইরিশ দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন।

ডাবলিনের সেন্ট অ্যান্ড্রুজ কলেজে অধ্যয়ন করেছেন। যদি পূর্ণাঙ্গকালীন পেশাদারী খেলোয়াড় না হতেন, তাহলে ক্রিকেট কোচ কিংবা শিক্ষকতা পেশার দিকে ঝুঁকে পড়তেন। ভারতীয় ব্যাটিং তারকা শচীন তেন্ডুলকরকে প্রিয় খেলোয়াড়ের তালিকায় ঠাঁই দিয়েছেন। তবে, খেলার ধরন অনেকাংশেই অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার শেন ওয়াটসনের অনুরূপ। ২০১২ সাল থেকে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখছেন। সচরাচর, ডানহাতে তিন নম্বর অবস্থানে ব্যাটিং করে থাকেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর আইরিশ ক্রিকেটে লিনস্টার লাইটনিং এবং ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে মিডলসেক্স ও গ্ল্যামারগনের পক্ষে খেলেছেন। এছাড়াও, কার্ডিফ এমসিসিইউ, খুলনা টাইগার্সের পক্ষে খেলেছেন। লিনস্টার লাইটনিংয়ের ৬৭৭ নম্বর ক্যাপধারী তিনি। ক্লাব ক্রিকেটে পেমব্রোক ক্রিকেট ক্লাবের সদস্যরূপে অংশ নেন।

২০০৭ সালের ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় অনূর্ধ্ব-১৭ দলের পক্ষে খেলেন। জার্সিতে অনুষ্ঠিত ২০০৯ সালের ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশীপে আয়ারল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের নেতৃত্বে ছিলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় তাঁর দল শিরোপা জয় করে ও কানাডায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে খেলার সুযোগ পায়।

২০০৮ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে আয়ারল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করে খ্যাতির শিখরে পৌঁছেন। এছাড়াও, ২০১০ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতার বাছাইপর্বে আট খেলা থেকে ২৯৪ রান তুলেছিলেন। তন্মধ্যে, আফগানিস্তানের বিপক্ষে শতক হাঁকিয়েছিলেন। ২০১০ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় আয়ারল্যান্ড দলের অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৮ সালেও ঐ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন।

২০১০ সাল থেকে আয়ারল্যান্ডের পক্ষে টেস্ট, ওডিআই ও টি২০আইয়ে অংশ নিচ্ছেন। ৫ জুলাই, ২০১০ তারিখে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেন। ভুরবার্গে অনুষ্ঠিত আয়ারল্যান্ড বনাম স্কটল্যান্ডের মধ্যকার খেলায় অংশ নেন। তবে, ২০১৪ সাল পর্যন্ত নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। ২০১৪ সালের শরৎকালে বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। দুবাইয়ে শক্তিধর নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে ৯৬ বলে ১২৯ রানের দূর্দান্ত ইনিংস উপহার দেন। এরফলে, ২০১৫ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় দলের সদস্য হন। প্রস্তুতিমূলক খেলাগুলোয় তিনটি অর্ধ-শতরান করেন। বিশ্বকাপ ক্রিকেটে দুইটি উল্লেখযোগ্য ইনিংস উপহার দেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৫৮ রান তুললেও তাঁর দল পরাজিত হয়। তবে, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৭৯ বল থেকে ৯৭ রান তুলে আয়ারল্যান্ডের বিজয়ে বিরাট ভূমিকা রাখেন। এ পর্যায়ে এড জয়েসের সাথে ১৩৮ রানের জুটি গড়েছিলেন।

অন্যান্য আইরিশ খেলোয়াড়ের ন্যায় ২০১৪ সালে মিডলসেক্স ক্লাবের সাথে খেলার জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন। ক্লাবটিতে পাঁচ বছর খেলেন। এরপূর্বে কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকধারী হন ও মিডলসেক্স একাডেমিতে যুক্ত হয়েছিলেন। তবে, ২০১৬ সাল শেষে পারস্পরিক সম্মতিক্রমে অব্যহতি লাভ করেন। ক্রমাগত কোমড়ের সমস্যায় অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন পড়ে ও খুব কমই খেলায় অংশ নিতে পেরেছিলেন।

তবে, আঘাত থেকে আরোগ্য লাভের পর আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়ী জীবনে ফুলঝুড়ি ছোটান। ২০১৭ সালে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ অপরাজিত ২০৫ ও ৫০ রানের ইনিংস খেলেন। এরফলে, এড জয়েস ও ইয়ন মর্গ্যানের সাথে আয়ারল্যান্ডের তিনজন খেলোয়াড়ের অন্যতম হিসেবে দ্বি-শতক ইনিংস খেলার সাথে নিজেকে যুক্ত করতে সমর্থ হন। এরপূর্বে ২০১৭-১৮ মৌসুমের শীতকালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে নিজস্ব প্রথম ওডিআই শতক হাঁকান। এরপর স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে আবারও একই কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখেন। ফলশ্রুতিতে, সকল স্তরের ক্রিকেটে তিন নম্বর অবস্থানে খেলার পাকাপোক্ততা নিয়ে আসেন।

২০১৮ সালে নিজ দেশে পাকিস্তানের মুখোমুখি হন। ১১ মে, ২০১৮ তারিখে ডাবলিনের মালাহাইডে অনুষ্ঠিত সফররত পাকিস্তানের বিপক্ষে বয়েড র‌্যাঙ্কিন বাদে আয়ারল্যান্ডের ক্রিকেটের ইতিহাসের উদ্বোধনী টেস্টে অংশ নেন। প্রথম টেস্টে জোড়া শূন্য লাভের ন্যায় অগৌরবজনক রেকর্ডের সাথে নিজেকে যুক্ত করেন। ঐ টেস্টে তাঁর দল ৫ উইকেটে পরাজিত হয়। তাসত্ত্বেও, আত্মবিশ্বাসী অবস্থায় খেলছেন।

আফগানিস্তানের বিপক্ষে আয়ারল্যান্ডের উদ্বোধনী টেস্ট ও সব মিলিয়ে দ্বিতীয় টেস্টে অংশগ্রহণের গৌরব অর্জন করেন। ১৫ মার্চ, ২০১৯ তারিখে ভারতের দেরাদুনের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্টে ৪ ও ৮২ রান তুলেন। তন্মধ্যে, দ্বিতীয় ইনিংসে তৃতীয় উইকেট জুটিতে কেভিন ও’ব্রায়ানের সাথে ১০৪ রানের জুটি গড়েন। এছাড়াও, দ্বিতীয় ইনিংসে এক ওভার বোলিং করে ৮ রান খরচ করলেও কোন উইকেট পাননি। ঐ খেলায় তাঁর দল ৭ উইকেটে পরাজিত হয়।

খেলায় উত্তরোত্তর দক্ষতার স্বাক্ষর রাখতে থাকেন। বিশেষতঃ খেলার মাঝামাঝি সময়ে স্পিনের বিপক্ষে বেশ নিপুণতা প্রদর্শন করছেন। এছাড়াও, সুইপ শটে দৃষ্টিনন্দনতা প্রকাশ করছেন। ২০১৯ সালে আরও তিনটি ওডিআই শতক হাঁকান। ভারতের মাটিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে এবং নিজ দেশে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এ সফলতা পান। এরফলে, শীতকালে দলের অধিনায়ক হিসেবে স্বভাবতঃই মনোনীত হন। ঐ বছরের শুরুতে ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে আয়ারল্যান্ড দলকে টি২০আই সিরিজে নেতৃত্ব দিয়ে ড্র করান। তবে, ২০২০ সালে স্বর্ণালী মুহূর্ত উদযাপন করেন। অ্যাজিয়াস বোলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দলের বিজয়ে দারুণ ভূমিকা রাখেন। পল স্টার্লিংয়ের সাথে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ২১৪ রান তুলেন।

ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সালে আয়ারল্যান্ড দলের নেতৃত্বে থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন করেন। আফগানিস্তানের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টে অংশ নেন। ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ তারিখে আবুধাবির টলারেন্স ওভালে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্টে আয়ারল্যান্ডের ইতিহাসের উদ্বোধনী টেস্ট জয়ে স্মরণীয় ভূমিকা রাখেন। দুই দলের মধ্যকার সর্বনিম্ন ৭৪৭ রানের খেলায় তিনি ১২ ও ৩৮ রান সংগ্রহ করে দলের ৬ উইকেট বিজয়ে অংশ নেন। এরফলে আয়ারল্যান্ডের সর্বাধিক ৮ টেস্টে অংশ নেয়ার গৌরব অর্জন করেন। এছাড়াও, টেস্টে পল স্টার্লিংয়ের সংগৃহীত ৪ ক্যাচ তালুবন্দী করার রেকর্ডও নিজের করে নেন। এ পর্যায়ে তিনি ৮টি ক্যাচ তালুবন্দী করেন। এ টেস্টে তিনি চারটি ক্যাচ নিয়ে পল স্টার্লিংয়ের ৩ ক্যাচ নেয়ার রেকর্ডকে ম্লান করে দেন।

২০২৪-২৫ মৌসুমে প্রথমবারের মতো জিম্বাবুয়ের মাটিতে টেস্ট খেলেন। ঐ মৌসুমে আইরিশ দলকে নেতৃত্ব দিয়ে জিম্বাবুয়ে সফরে যান। ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ তারিখে বুলাওয়ের কুইন্স স্পোর্টস ওভালে অনুষ্ঠিত স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের একমাত্র টেস্টে অংশ নেন। অধিনায়কের দায়িত্বে থেকে খেলায় তিনি ৯ ও ৬৬ রান সংগ্রহসহ একটি ক্যাচ তালুবন্দী করেছিলেন। তবে, অ্যান্ডি ম্যাকব্রায়ানের অসাধারণ অল-রাউন্ড ক্রীড়া নৈপুণ্যের কল্যাণে সফরকারীরা ৬৩ রানে জয়লাভ করে।

২০২৫-২৬ মৌসুমে আইরিশ দলকে নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশ সফরে যান। ১১ নভেম্বর, ২০২৫ তারিখে সিলেটে অনুষ্ঠিত স্বাগতিক বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের উদ্বোধনী টেস্টে অংশ নেন। অধিনায়কের দায়িত্বে থেকে খেলায় তিনি ০ ও ৩৮ রান সংগ্রহ করে উভয় ইনিংসে হাসান মুরাদের শিকারে পরিণত হয়েছিলেন। তবে, মাহমুদুল হাসান জয়ের অসাধারণ শতকের কল্যাণে স্বাগতিকরা ইনিংস ও ৪৭ রানে জয় পেলে দুই-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজে এগিয়ে যায়।

Similar Posts

  • |

    আল্ফ হল

    ২৩ জানুয়ারি, ১৮৯৬ তারিখে ইংল্যান্ডের বোল্টন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। বামহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। এছাড়াও, বামহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ১৯২০-২১ মৌসুম থেকে ১৯৩০-৩১ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন অতিবাহিত করেছেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটে ট্রান্সভাল এবং ইংরেজ কাউন্টি…

  • |

    চার্লি ম্যাকলিওড

    ২৪ অক্টোবর, ১৮৬৯ তারিখে ভিক্টোরিয়ার স্যান্ডব্রিজ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ অল-রাউন্ডারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম বোলিং করতেন। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ব্যাটিংয়ে অসম্ভব ধৈর্য্যশীলতার পরিচয় দিতে ও নিখুঁতমানের বোলার হিসেবে সবিশেষ পরিচিতি লাভ করেন। তবে, শ্রবণেন্দ্রিয়ের সমস্যার কারণে ফিল্ডিং ও উইকেটের প্রান্ত বদলে বিরূপ প্রভাব ফেলতেন। ১৮৯৩-৯৪ মৌসুম…

  • | |

    ওয়ালি হ্যামন্ড

    ১৯ জুন, ১৯০৩ তারিখে কেন্টের বাকল্যান্ড এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ ব্যাটিং কর্মে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম-ফাস্ট বোলিং করতেন। ইংল্যান্ড দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন ও অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। সিরেনচেস্টার গ্রামার স্কুলে অধ্যয়ন করেছেন। প্রায় যে-কোন বয়সী প্রজন্মের কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করবেন। কেন্টে জন্মগ্রহণ করলেও ঘরোয়া…

  • |

    আলফ্রেড আর্চার

    ৬ ডিসেম্বর, ১৮৭১ তারিখে সারের রিচমন্ড-আপোন-টেমস এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব পালন করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। ১৮৯০-এর দশকে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। হেইলিবারিভিত্তিক বিদ্যালয় দলের প্রথম একাদশে খেলার সুযোগ পাননি। তবে, ওরচেস্টারশায়ার কোল্টসের পক্ষে এক খেলায় অংশগ্রহণকারী জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা হুবার্টের তুলনায় ভালো খেলতেন। ১৮৯৮-৯৯ মৌসুম থেকে ১৯০৩ সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর…

  • |

    কাইল জেমিসন

    ৩০ ডিসেম্বর, ১৯৯৪ তারিখে অকল্যান্ডে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। দলে তিনি মূলতঃ বোলার হিসেবে খেলছেন। ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত তিনি। নিউজিল্যান্ডের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিচ্ছেন। ‘কিলা’ ডাকনামে ভূষিত কাইল জেমিসন ৬ ফুট ৮ ইঞ্চির দীর্ঘ উচ্চতার অধিকারী। বেশ লম্বাটে গড়ন নিয়ে বোলিং কর্মে অগ্রসর হন ও পেস বোলিংয়ে ব্যাটসম্যানদের…

  • |

    সিলভেস্টার ক্লার্ক

    ১১ ডিসেম্বর, ১৯৫৪ তারিখে বার্বাডোসের লিড ভেল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। ডানহাতে ফাস্ট বোলিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ‘সিলভার্স’ ডাকনামে ভূষিত সিলভেস্টার ক্লার্ক ৬ ফুট ২ ইঞ্চি দীর্ঘ উচ্চতাসহ শক্ত মজবুত গড়নের অধিকারী ছিলেন। সেন্ট বাথোলমিউজ বয়েজ স্কুলে অধ্যয়ন করেছেন।…