| |

খালেদ মাসুদ

৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৬ তারিখে উত্তরাঞ্চলীয় শহর রাজশাহীতে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ উইকেট-রক্ষক-ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রাখতেন। উইকেট-রক্ষণের পাশাপাশি ডানহাতে ব্যাটিংকর্মে মনোনিবেশ ঘটাতেন। বাংলাদেশ দলের অধিনায়কত্ব করেন।

বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেট দলের দ্বিতীয় অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। টেস্টভুক্ত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ দলের স্বীকৃতি লাভের প্রথম দশকে দলের সেরা উইকেট-রক্ষকের মর্যাদা পান। কঠোর অনুশীলনের মাধ্যমে নিজেকে প্রস্তুত করার মানসিকতা অর্জনে পথিকৃতের ভূমিকায় রয়েছেন। দীর্ঘ সময় ধরে অনুশীলন করতেন ও এক দশকের অধিক সময় ধরে বাংলাদেশ দলের নিয়মিত খেলোয়াড় হিসেবে ছিলেন। সাত নম্বর অবস্থানে ব্যাটিংয়ে নামতেন। এ অবস্থানে থেকে অনেক প্রতিকূলতার মুখোমুখি হওয়াসহ দলকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা রেখেছেন।

১৯৭৭ সালের ঢাকা লীগের শিরোপা বিজয়ী আবাহনীর ফুটবলার শামসুল ইসলাম মোল্লা’র সন্তান তিনি। বয়সভিত্তিক দলে নিয়মিতভাবে অংশ নিতেন। বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দলে থাকাকালেই তাঁর মাঝে দক্ষতার প্রতিচ্ছবি লক্ষ্য করা যায়। তিন নম্বর অবস্থানে মাঠে নামতেন। খুব দ্রুত তাঁর উত্থান ঘটে। ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের সদস্যরূপে ইংল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলেন।

‘পাইলট’ ডাকনামে পরিচিতি লাভ করেন। ১৯৯৭-৯৮ মৌসুম থেকে ২০১০-১১ মৌসুম পর্যন্ত প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় রাজশাহী বিভাগকে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নিয়ে আসেন। নিজ বিভাগের ক্রিকেটের উত্তরণে যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে তৎপর হন। উদীয়মান ক্রিকেটারদেরকে সহায়তার হাত প্রশস্ত করেন। ঢাকাভিত্তিক মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও আবাহনী ক্রীড়াচক্রের সাথে যুক্ত থেকে উইকেট-রক্ষণে অগ্রসর হতেন।

১৯৯৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে বাংলাদেশের পক্ষে সর্বমোট ৪৪ টেস্ট ও ১২৬টি ওডিআইয়ে অংশ নিয়েছিলেন। আইসিসি ট্রফিতে সুন্দর ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের পর থেকে জাতীয় দলে স্বীয় স্থান পাকাপোক্ত করেন। ১৯৯৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে দলের নিয়মিত খেলোয়াড়ের মর্যাদা পান। তবে, উইকেট-রক্ষণে অধিক মনোনিবেশ ঘটানোয় রান সংগ্রহের দিকে তেমন নজর দেননি। ৫ এপ্রিল, ১৯৯৫ তারিখে শারজায় ভারতের বিপক্ষে ওডিআইয়ে অংশ নেয়ার মাধ্যমে বর্ণাঢ্যময় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলোয়াড়ী জীবনের সূত্রপাত ঘটান।

১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় অবিস্মরণীয় ভূমিকা রাখেন ও খ্যাতির শিখরে পৌঁছেন। ব্যাটিং গড়ে দলের শীর্ষে ছিলেন। সেমি-ফাইনালে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ৭০ রান তুলে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন। চূড়ান্ত খেলায় কেনিয়ার বিপক্ষে সাত বল থেকে ১৫ রান তুলেন। তন্মধ্যে, শেষ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যান। শেষেরদিকের ছয় ওভারে অসম্ভব ভূমিকা রেখে জাতীয় দল নির্বাচকমণ্ডলীর দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হন। এর দুই বছর পূর্বে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে। এ পর্যায়ে তিনি দেশের অন্যতম সুসংগঠিত ক্রিকেটার ছিলেন।

বাংলাদেশের ক্রিকেটের ইতিহাসের উদ্বোধনী টেস্ট খেলার গৌরব অর্জন করেন। ২০০০-০১ মৌসুমে নিজ দেশে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের অধিনায়কত্বে ভারত দলের মুখোমুখি হন। ১০ নভেম্বর, ২০০০ তারিখে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সফররত ভারতের বিপক্ষে দলের অন্যান্য সকলের সাথে তাঁর একযোগে টেস্ট অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। ৩২ ও ২১* রান সংগ্রহ করেছিলেন। ঐ টেস্টে তাঁর দল ৯ উইকেটে পরাজয়বরণ করে।

বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেটের সদস্য হবার পর ব্যাটিংয়ে উত্তরণে সচেষ্ট হন। ওডিআইয়ে ধারাবাহিকতার অভাব লক্ষ্য করা গেলেও টেস্ট অঙ্গনে কিছু উল্লেখযোগ্য ইনিংস খেলেন। নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মনোমুগ্ধকর অর্ধ-শতক হাঁকিয়েছিলেন।

২০০২-০৩ মৌসুমে প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে টেস্ট খেলেন। ঐ মৌসুমে বাংলাদেশী দলকে নেতৃত্ব দিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যান। ১৮ অক্টোবর, ২০০২ তারিখে ইস্ট লন্ডনে অনুষ্ঠিত স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের উদ্বোধনী টেস্টে অংশ নেন। ব্যক্তিগত সফলতার সন্ধান পান। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যক্তিগত পূর্বতন সর্বোচ্চ ৩২ রান অতিক্রম করেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথমবারের মতো টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে দীর্ঘ তিন ঘণ্টা ক্রিজে অবস্থান করে ৩৩ রান তুলে দলে যথেষ্ট ভূমিকা রাখেন। যখন সতীর্থরা রান সংগ্রহে হিমশিম খাচ্ছিলেন, তখন তিনি মাখায়া এনটিনি ও ন্যান্টি হেওয়ার্ডের বল যথেষ্ট দক্ষতার সাথে স্বার্থকভাবে মোকাবেলায় অগ্রসর হন। এছাড়াও, প্রথম ইনিংসে ৪ রান সংগ্রহ করেছিলেন। গ্রায়েম স্মিথের অনবদ্য দ্বি-শতকের কল্যাণে সফরকারীরা ইনিংস ও ১০৭ রানে পরাজিত হলে দুই-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজে পিছিয়ে পড়ে।

২০০৪ সালে গ্রোস আইলেটে ড্র হওয়া টেস্টে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে নিজস্ব একমাত্র শতক হাঁকান। এটিই তাঁর প্রথম বড় ধরনের ইনিংস ছিল। বাংলাদেশ দলকে নিরাপদ অবস্থানে রাখতে সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা ক্রিজে থেকে নিজের দীর্ঘ সময় টিকে থাকার বিষয়টি চিত্রিত করেন। দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ দল ১২৩/৭ তুলে সঙ্কটময় অবস্থানে পৌঁছে। তবে, নিচেরসারির ব্যাটসম্যানদের সহায়তায় বিস্ময়করভাবে ব্যাটিং করে ১০৩ রানে অপরাজিত থাকেন। এরফলে, ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে বাংলাদেশ দল প্রথমবারের মতো টেস্ট ড্র করতে সক্ষম হয়।

কেবলমাত্র অধিনায়কত্বের দায়িত্বে থাকাকালীন ব্যাপক সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়। উপর্যুপরী ১২ টেস্টে দলের পরাজয়ের সাথে অবশ্য তিনি একাই জড়িত ছিলেন না। তবে, দলকে পরিচালনা করে ঈদ-উল-ফিতরের পূর্বদিন ২০০৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় কানাডার বিপক্ষে দলের পরাজয় নতুন মাত্রা এনে দেয়। হোটেল থেকে বেশ দূরে রাত্রিযাপনের অভিযোগে দেশে দল ফিরে আসলে বিসিবি তদন্ত কমিটি গঠন করে। এরপর, কেনিয়ার বিপক্ষে পরাজিত হলে প্রথম রাউন্ডেই ছিটকে যায় তাঁর দল। বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার পর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দুই-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজ থেকে বাদ পড়েন। খালেদ মাহমুদকে অধিনায়ক হিসেবে স্থলাভিষিক্ত করা হলে খেলায় মনোনিবেশ ঘটান।

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওডিআইয়ে ব্যক্তিগত সেরা ৭১* রান সংগ্রহ করেন। ক্রিকেট বিশ্লেষকদের মতে, এটি তার সেরা ইনিংস ছিল। কিন্তু, প্রতিশ্রুতিশীল ও উদীয়মান মুশফিকুর রহিমের ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি উইকেট-রক্ষণে অধিক দক্ষতার কারণে ২০০৭ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় ঘোষিত দল থেকে বাদ পড়েন। দল থেকে বাইরে থাকার বিষয়ে গণমাধ্যমসহ সমর্থকদের কাছ থেকে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হলেও ভারতের বিপক্ষে মুশফিকুর রহিমের গুরুত্বপূর্ণ অর্ধ-শতকের কল্যাণে দল জয় পেলে উপেক্ষিত হবার বিষয়টি লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যায়। এর এক বছর পর ২০০৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেন।

২০০৭ সালে মোহাম্মদ আশরাফুলের নেতৃত্বে শ্রীলঙ্কা গমন করেন। ২৫ জুন, ২০০৭ তারিখে কলম্বোর এসএসসিতে অনুষ্ঠিত স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে সর্বশেষ খেলেন। ১২ ও ১ রান সংগ্রহ করেছিলেন। এছাড়াও, একটি ক্যাচ গ্লাভসবন্দী করেছিলেন। তাঁর দল ইনিংস ও ২৩৪ রানে পরাজিত হয়। সব মিলিয়ে টেস্টগুলো থেকে ৮৭টি ও ওডিআই থেকে ১২৬টি ডিসমিসালের সাথে নিজেকে জড়ান। বাংলাদেশের তৎকালীন কোচ ডেভ হোয়াটমোর তাঁকে এশিয়ার সেরা উইকেট-রক্ষকের তকমা দেন। দলের মূল্যবান খেলোয়াড় হলেও হিমশিম খাওয়া দলে খেলেছিলেন।

Similar Posts

  • | |

    মার্ক ডেকার

    ৫ ডিসেম্বর, ১৯৬৯ তারিখে ম্যাশোনাল্যান্ডের গাটুমা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। বামহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, বামহাতে মিডিয়াম কিংবা স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ১৯৯০-এর দশকে জিম্বাবুয়ের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। খাঁটিমানসম্পন্ন শীর্ষসারির ব্যাটসম্যান ও কভার অঞ্চলে চমৎকার ফিল্ডার হিসেবে নিজেকে উপস্থাপনায় সচেষ্ট ছিলেন। টেস্ট ক্রিকেটে অংশগ্রহণ…

  • | | | |

    হানিফ মোহাম্মদ

    ২১ ডিসেম্বর, ১৯৩৪ তারিখে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের গুজরাতের জুনাগড়ে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার, প্রশাসক ও কোচ ছিলেন। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। পাশাপাশি দলের প্রয়োজনের উইকেট-রক্ষণে অগ্রসর হতেন। পাকিস্তান দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। পাকিস্তানী ক্রিকেটের প্রথম তারকা খেলোয়াড় ছিলেন। রান তোলার ক্ষেত্রে ডন ব্র্যাডম্যানের…

  • | |

    দেবাং গান্ধী

    ৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ তারিখে গুজরাতের ভাবনগর এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও প্রশাসক। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ভারত জাতীয় ক্রিকেট দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ১৯৯৪-৯৫ মৌসুম থেকে ২০০৫-০৬ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর ভারতীয় ক্রিকেটে বাংলার প্রতিনিধিত্ব করেছেন।…

  • |

    ক্লড ফ্লোকেট

    ৩ নভেম্বর, ১৮৮৪ তারিখে কেপ কলোনির আলীওয়াল নর্থ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ১৯১০-এর দশকে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিতেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটে ট্রান্সভালের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ১৯০৪-০৫ মৌসুম থেকে ১৯১০-১১ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন অতিবাহিত…

  • |

    নবি ক্লার্ক

    ৯ আগস্ট, ১৯০২ তারিখে হান্টিংডনশায়ারের এলটন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। বামহাতে ফাস্ট বোলিং করতেন। এছাড়াও, বামহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। তারকা বোলারের যাবতীয় গুণাবলী থাকলেও ফুরফুরে মেজাজের অধিকারী ছিলেন না। বামহাতে আলতো বোলিং করতেন। ব্যাটসমস্যান বরাবর ডান কাঁধ সোজা রেখে ধ্রুপদী ভঙ্গীমায় বল…

  • | |

    সাকিব আল হাসান

    ২৪ মার্চ, ১৯৮৭ তারিখে যশোরের মাগুড়ায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার। দলে মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে ভূমিকা রাখছেন। বামহাতে ব্যাটিং করেন। এছাড়াও, স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিংয়ে দক্ষতার পরিচয় রাখছেন। বাংলাদেশ দলের সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন ও অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। খন্দকার মাসরুর রেজা ও শিরিন রেজা দম্পতির সন্তান তিনি। ২০০৫ সাল থেকে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান…