|

ড্যারিল টাফি

১১ জুন, ১৯৭৮ তারিখে ওতাগোর মিল্টন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। দলে মূলতঃ বোলারের দায়িত্ব পালন করতেন। ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। নিউজিল্যান্ডের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন।

শক্ত মজবুত গড়নের অধিকারী তিনি। পর্যাপ্ত পেস ও নিখুঁতভাব বজায় রেখে বোলিং কর্মে অগ্রসর হতেন। এছাড়াও, চমৎকার আউট-সুইঙ্গার বোলিং করতে পারতেন। ১৯৯৬-৯৭ মৌসুম থেকে ২০১১-১২ মৌসুম পর্যন্ত প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে অকল্যান্ড ও নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। এছাড়াও, চণ্ডীগড় লায়ন্স ও আইসিএল বিশ্ব একাদশের সদস্যরূপে খেলেছেন।

২০০০ থেকে ২০১০ সময়কালে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে সর্বমোট ২৬ টেস্ট, ৯৪টি ওডিআই ও তিনটিমাত্র টি২০আইয়ে অংশ নিয়েছিলেন। ১৯৯৯-২০০০ মৌসুমে নিজ দেশে স্টিভ ওয়াহর নেতৃত্বাধীন অজি দলের মুখোমুখি হন। ৩১ মার্চ, ২০০০ তারিখে হ্যামিল্টনে অনুষ্ঠিত সফররত অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ও চূড়ান্ত টেস্টে তাঁর অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নেয়ার পর প্রথম ওভারেই উইকেট লাভ করে তুমুল জনপ্রিয়তা পান। খেলায় তিনি ৩ ও ১* রান সংগ্রহ করেন। এছাড়াও, বল হাতে নিয়ে ০/৭৫ ও ০/৫২ বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করানোসহ একটি ক্যাচ তালুবন্দী করেছিলেন। অ্যাডাম গিলক্রিস্টের অসাধারণ অল-রাউন্ড ক্রীড়াশৈলীর কল্যাণে সফরকারীরা ৬ উইকেটে জয় পেলে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জয় করে নেয়।

২০০০-০১ মৌসুমে স্টিফেন ফ্লেমিংয়ের নেতৃত্বাধীন কিউই দলের সাথে প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যান। ১৭ নভেম্বর, ২০০০ তারিখে ব্লুমফন্তেইনে অনুষ্ঠিত স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে সিরিজের উদ্বোধনী টেস্টে অংশ নেন। ব্যক্তিগত সাফল্যের সাথে নিজেকে জড়ান। দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় ইনিংসে বোয়েতা ডিপেনারের উইকেট লাভ করে টেস্টে ব্যক্তিগত সেরা বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করান। তাঁর পূর্বেকার সেরা সাফল্য ছিল ০/৫২। খেলায় তিনি ০/৯৬ ও ৩/৩৮ বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করান। এছাড়াও, ব্যাট হাতে নিয়ে ০ ও ৬ রান সংগ্রহ করেছিলেন। পাশাপাশি, একটি ক্যাচ তালুবন্দী করেছিলেন। তবে, জ্যাক ক্যালিস ও মাখায়া এনটিনির অসাধারণ ক্রীড়াশৈলীর কল্যাণে স্বাগতিকরা ৫ উইকেটে জয় পেলে তিন-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজে এগিয়ে যায়।

একই মৌসুমে নিজ দেশে মঈন খানের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তানী দলের মুখোমুখি হন। ৮ মার্চ, ২০০১ তারিখে অকল্যান্ডে অনুষ্ঠিত সফররত পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের উদ্বোধনী টেস্টে অংশ নেন। ব্যক্তিগত সফলতার স্বাক্ষর রাখেন। পাকিস্তানের প্রথম ইনিংসে প্রতিপক্ষীয় অধিনায়ক মঈন খানকে বিদেয় করে ব্যক্তিগত সেরা বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করান। তাঁর পূর্বেকার সেরা ছিল ৩/৩৮। এ ইনিংসে খেলার ৮৯তম ও তাঁর ২৬তম ওভারে আম্পায়ার ডিবি কাউয়ি পাঁচ-বলে ওভার শেষ করেছিলেন। খেলায় তিনি ৪/৯৬ ও ৩/৪৩ বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করিয়েছিলেন। এছাড়াও, ২ ও ০ রান সংগ্রহ করেছিলেন। মোহাম্মদ সামির অসামান্য বোলিংশৈলীর কল্যাণে সফরকারীরা ২৯৯ রানে জয় পেয়ে তিন-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজে এগিয়ে যায়।

একই সফরের ২৭ মার্চ, ২০০১ তারিখে হ্যামিল্টনে অনুষ্ঠিত সিরিজের তৃতীয় টেস্টে অংশ নেন। ৪/৩৯ ও ৩/৩৮ বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করান। তাঁর দূর্দান্ত বোলিংশৈলীর কল্যাণে স্বাগতিকরা ইনিংস ও ১৮৫ রানে জয়লাভ করলে সিরিজটি অমিমাংসিত অবস্থায় শেষ হয়।

২০০১-০২ মৌসুমে স্টিফেন ফ্লেমিংয়ের নেতৃত্বাধীন কিউই দলের সদস্যরূপে অস্ট্রেলিয়া গমন করেন। ২২ নভেম্বর, ২০০১ তারিখে হোবার্টে অনুষ্ঠিত স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে অংশ নেন। খেলায় তিনি ০/৭৪ বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করান। তবে, দলের একমাত্র ইনিংসে ব্যাটিং করার সুযোগ পাননি। বৃষ্টিবিঘ্নিত খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হলে তিন-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজটি ফলাফলবিহীন অবস্থায় অগ্রসর হতে থাকে।

একই মৌসুমে নিজ দেশে নাসের হুসাইনের নেতৃত্বাধীন ইংরেজ দলের মুখোমুখি হন। ৩০ মার্চ, ২০০২ তারিখে অকল্যান্ডে অনুষ্ঠিত সফররত ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ও চূড়ান্ত টেস্টে অংশ নেন। ব্যক্তিগত সাফল্যের সাথে নিজেকে জড়ান ও নিজের স্বর্ণালী মুহূর্ত অতিবাহিত করেন। ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে অ্যাসলে জাইলসকে বিদেয় করে টেস্টে ব্যক্তিগত সেরা বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করান। ৬/৫৪ লাভ করে প্রথমবারের মতো টেস্টে পাঁচ-উইকেট লাভের সন্ধান পান।এরপূর্বে হ্যামিল্টনে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৪/৩৯ লাভ করেছিলেন।এছাড়াও, দ্বিতীয় ইনিংসে ৩/৬২ পান। পাশাপাশি, ব্যাট হাতে ০ ও ৫ রান সংগ্রহ করেছিলেন। নিউজিল্যান্ড দলের জয়লাভে ভূমিকা পালনসহ সিরিজে সমতা আনয়ণে বিরাট ভূমিকা রাখেন। তাঁর অসাধারণ বোলিংশৈলীর কল্যাণে সফরকারীরা ৭৮ রানে পরাজিত হলে অমিমাংসিত অবস্থায় সিরিজটি শেষ হয়। খেলায় তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।

২০০৫ সালে কাঁধের আঘাতের কারণে প্রায় দুই বছর বোলিং করা থেকে তাঁকে বিরত থাকতে হয়। কাইল মিলসের আঘাতের কারণে ২০০৭ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ পান। তবে, একটিমাত্র খেলায় অংশ নেয়ার পর পুণরায় কাঁধের আঘাতে জর্জড়িত হন। এরফলে, তাঁকে দেশে ফেরৎ পাঠিয়ে দেয়া হয়।

দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব টি২০ প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী আসরে তাঁকে দলে রাখা হয়নি। এর কয়েক মাস পরই অক্টোবর, ২০০৭ সালে অনুমোদনহীন আইসিএলে যোগ দেন। চণ্ডীগড় লায়ন্সের পক্ষে খেলেন। তবে, নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার আওতায় বছর পূর্তির পূর্বেই চলে আসেন। ২০০৯ সালে নিউজিল্যান্ড দলে যুক্ত হন। আঘাতের কারণে ক্রমাগত তাঁর ফাস্ট বোলিংয়ের মান নিচেরদিকে চলে যেতে থাকে। তাসত্ত্বেও, তিনি দল নির্বাচকমণ্ডলীর নজরে ছিলেন।

২০০৯-১০ মৌসুমে নিজ দেশে মোহাম্মদ ইউসুফের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তানী দলের মুখোমুখি হন। ১১ ডিসেম্বর, ২০০৯ তারিখে নেপিয়ারে অনুষ্ঠিত সিরিজের তৃতীয় ও চূড়ান্ত টেস্টে অংশ নেন। ব্যক্তিগত সাফল্যের সাথে নিজেকে জড়ান। নিউজিল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে ৩৬ রানে পৌঁছানোকালে ব্যক্তিগত পূর্বতন সর্বোচ্চ রান অতিক্রম করেন। একবার ব্যাটিংয়ে নেমে ৮০* রান সংগ্রহ করেছিলেন। এছাড়াও, ৪/৫২ ও ০/৬১ বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করান। তবে, ড্যানিয়েল ভেট্টোরির অসাধারণ অল-রাউন্ড ক্রীড়াশৈলীর কল্যাণে খেলাটি ড্রয়ের দিকে গড়ালে অমিমাংসিত অবস্থায় সিরিজটি শেষ হয়।

একই মৌসুমে নিজ দেশে রিকি পন্টিংয়ের নেতৃত্বাধীন অজি দলের মুখোমুখি হন। ১৯ মার্চ, ২০১০ তারিখে ওয়েলিংটনে অনুষ্ঠিত সফররত অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের উদ্বোধনী টেস্টে অংশ নেন। ০/৪৯ বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড় করান। এছাড়াও, ব্যাট হাতে নিয়ে ০ ও ৪৭* রান সংগ্রহ করেছিলেন। তবে, মাইকেল ক্লার্কের ব্যাটিং বদান্যতায় স্বাগতিকরা ১০ উইকেটে পরাজিত হলে দুই-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজে পিছিয়ে পড়ে। পরবর্তীতে, এটিই তাঁর সর্বশেষ টেস্টে পরিণত হয়।

২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় বেনেটের আঘাতের কারণে দলে ঠাঁই পান। কিন্তু, কোন খেলায় অংশ নেয়ার সুযোগ পাননি। ১ জুলাই, ২০১১ তারিখে পরবর্তী বছরের জন্যে কেন্দ্রীয় পর্যায়ের চুক্তিনামা থেকে বিস্ময়করভাবে বাদ রাখা হয়। তবে, ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যেতে থাকেন ও আগস্ট, ২০১২ সালে অকল্যান্ডের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হন। কিন্তু, এক মাস পরই ১২ বছরের আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়ী জীবন শেষ করেন। ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১২ তারিখে সকল স্তরের ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণের কথা ঘোষণা করেন। সেপ্টেম্বর, ২০০৭ সালে মাতাল অবস্থায় গাড়ী চালনার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন। $৪২০ মার্কিন ডলার জরিমানাসহ আদালতের ব্যয়ভার বহনবাবদ $৩০৩ মার্কিন ডলার প্রদান করতে হয় ও ৬ মাসের জন্যে তাঁকে গাড়ী চালনার অযোগ্য ঘোষণা করা হয়।

Similar Posts

  • | |

    রবিন পিটারসন

    ৪ আগস্ট, ১৯৭৯ তারিখে কেপ প্রভিন্সের পোর্ট এলিজাবেথে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও কোচ। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিংয়ে পারঙ্গমতা প্রদর্শন করেছেন। এছাড়াও, বামহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংশৈলীর স্বাক্ষর রেখেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। কোন স্পিন কোচের শরণাপন্ন হওয়া ব্যতিরেকে খেলার জগতে প্রবেশ করেন। অনূর্ধ্ব-১৯ পর্যায়ের ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার…

  • |

    ভিক স্টলমেয়ার

    ২৪ জানুয়ারি, ১৯১৬ তারিখে ত্রিনিদাদের সান্তা ক্রুজ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিং করতেন। এছাড়াও, লেগ-ব্রেক গুগলি বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ১৯৩০-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটে ত্রিনিদাদের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ১৯৩৫-৩৬ মৌসুম থেকে ১৯৪৫-৪৬ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন অতিবাহিত…

  • | |

    সৈয়দ কিরমানি

    ২৯ ডিসেম্বর, ১৯৪৯ তারিখে মাদ্রাজে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও রেফারি। মূলতঃ উইকেট-রক্ষক হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ‘কিরি’ ডাকনামে পরিচিতি লাভ করেন। ১৯৬৭-৬৮ মৌসুম থেকে ১৯৯৩-৯৪ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখেন। ঘরোয়া আসরের প্রথম-শ্রেণীর ভারতীয় ক্রিকেটে কর্ণাটক ও রেলওয়ের…

  • |

    বিল পন্সফোর্ড

    ১৯ অক্টোবর, ১৯০০ তারিখে ভিক্টোরিয়ার নর্থ ফিটজরয় এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ক্রিকেটার ছিলেন। মূলতঃ ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রেখে গেছেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। উইলিয়াম পন্সফোর্ড ও এলিজাবেথ দম্পতির চার সন্তানের মধ্যে জ্যেষ্ঠ ছিলেন। নর্থ ফিটজরয়ের আলফ্রেড ক্রিসেন্ট স্টেট স্কুলে অধ্যয়ন। সেখানে ক্রিকেটে দুইবার পদক লাভ…

  • | | |

    ডেভিড গাওয়ার

    ১ এপ্রিল, ১৯৫৭ তারিখে কেন্টের টানব্রিজ ওয়েলসে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার। মূলতঃ শীর্ষসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। বামহাতে ব্যাটিং কর্মে মনোনিবেশ ঘটাতেন। এছাড়াও, ডানহাতে অফ-ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। ইংল্যান্ড দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। ‘স্টোট’, ‘লুবো’ কিংবা ‘লু’ ডাকনামে পরিচিত ডেভিড গাওয়ার ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি উচ্চতার অধিকারী। ক্যান্টারবারির কিংস স্কুলে অধ্যয়ন করেন। অতঃপর, লন্ডনভিত্তিক ইউনিভার্সিটি…

  • |

    এস শ্রীশান্ত

    ৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৩ তারিখে কেরালার কথামঙ্গলমে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার। মূলতঃ বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রেখেছিলেন। ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ে নামতেন। ভারতের পক্ষে সকল স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি উচ্চতার অধিকারী। ‘গপু’ ডাকনামে ভূষিত হয়েছিলেন। ২০০২-০৩ মৌসুম থেকে ২০১২-১৩ মৌসুম পর্যন্ত সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রাখেন। ঘরোয়া আসরের…